ঢাকা ১২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo শিক্ষা খাতকে সর্বোচ্ছ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : এমপি মজিদ খান Logo ভূমি ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হন সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে: এমপি মজিদ খান Logo আরাকান রাজ্যের ইতিহাস Logo বানিয়াচংয়ে ব্যবসায়ী নেতা মতিউর রহমান মতির উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন Logo বানিয়াচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ৬ হাজার টাকা জরিমানা Logo মিরপুর ইসলামী একাডেমীর নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন Logo বানিয়াচংয়ের তাহমিদুল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক নিযুক্ত Logo বানিয়াচংয়ে ফের সংঘর্ষ : ১জন নিহত Logo বানিয়াচংয়ে আইডিয়েল কলেজের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন Logo বানিয়াচংয়ে ভূমি সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন

হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণী জটিলতায় সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ খানের সংবাদ সম্মেলন

  • তরঙ্গ ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:২২:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

বানিয়াচং(হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য এবং বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খানের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় সংসদ সদস্যের হবিগঞ্জস্থ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্প্রতি জাতীয় সংসদে হবিগঞ্জ কৃষি বিদ্যালয় আইন পাশ হওয়ায় এবং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় তিনি এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করছেন হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, হবিগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও তরঙ্গ টুয়েন্টিফোর ডট কম’র আইন উপদেষ্টা রুহুল হাসান শরীফ।

২০১৪ সালের ২৯নভেম্বর হবিগঞ্জ জেলার একটি জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হবিগঞ্জ জেলাবাসীর বিভিন্ন দাবীর প্রেক্ষিতে ৫টি দাবী আদায়ের জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরমধ্যে হবিগঞ্জ শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ স্থাপন,শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা স্থাপন,বাল্লা স্থল বন্দর স্থাপন ও হবিগঞ্জ-সুনামগঞ্জ(ভায়া বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ-শাল্লা-দিরাই)আঞ্চলিক মহসড়ক একনেক সভায় পাশ করা হয়েছে।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করছেন দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার বানিয়াচং প্রতিনিধি মখলিছ মিয়া।

সম্প্রতি হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনও সংসদে পাশ করা হয়েছে। কিন্তু জটিলতা দেখা দিয়েছে স্থান নির্ধারণ নিয়ে। স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খান ও প্রয়াত সংসদ সদস্য বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বানিয়াচং উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নে অবস্থিত নাগুড়া ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের এরিয়ার নিজস্ব জমিও খাস জমিকে কাজে লাগিয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার প্রস্তাব রেখেছিলেন। কিন্তু বিদ্যমান আইনে হবিগঞ্জ সদর উপজেলায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কথাটি সংযুক্ত করে আইন পাশ করার কারণে বানিয়াচংয়ের ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের সবুজ চত্বর ও খাস জমি কাজে লাগানোর সুযোগ থাকছে না।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত জেলার সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ।

ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের এরিয়ায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন সহজতর হত এবং কম সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা যেত গবেষণাগারের অবকাঠামোগত সুবিধা কাজে লাগিয়ে। বিকল্প স্থানে হলে ভূমি অধিগ্রহণ ও প্রায় ২ থেকে ৩ শত একর ভূমি সহজলভ্য হবে না বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বিদ্যমান আইনটি সংশোধন কিংবা পরিমার্জন করতে হলে এখন একমাত্র প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বিশেষ সুবিবেচনা প্রয়োজন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলার কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গনমাধ্যমকর্মীগণ। এসময় উপস্থিত ছিলেন বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা তজুমুল হক চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক আমীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তারসহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অঙ্গও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষা খাতকে সর্বোচ্ছ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : এমপি মজিদ খান

হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণী জটিলতায় সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ খানের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০২:২২:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০

বানিয়াচং(হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য এবং বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খানের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় সংসদ সদস্যের হবিগঞ্জস্থ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্প্রতি জাতীয় সংসদে হবিগঞ্জ কৃষি বিদ্যালয় আইন পাশ হওয়ায় এবং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় তিনি এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করছেন হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, হবিগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও তরঙ্গ টুয়েন্টিফোর ডট কম’র আইন উপদেষ্টা রুহুল হাসান শরীফ।

২০১৪ সালের ২৯নভেম্বর হবিগঞ্জ জেলার একটি জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হবিগঞ্জ জেলাবাসীর বিভিন্ন দাবীর প্রেক্ষিতে ৫টি দাবী আদায়ের জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরমধ্যে হবিগঞ্জ শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ স্থাপন,শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা স্থাপন,বাল্লা স্থল বন্দর স্থাপন ও হবিগঞ্জ-সুনামগঞ্জ(ভায়া বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ-শাল্লা-দিরাই)আঞ্চলিক মহসড়ক একনেক সভায় পাশ করা হয়েছে।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করছেন দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার বানিয়াচং প্রতিনিধি মখলিছ মিয়া।

সম্প্রতি হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনও সংসদে পাশ করা হয়েছে। কিন্তু জটিলতা দেখা দিয়েছে স্থান নির্ধারণ নিয়ে। স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খান ও প্রয়াত সংসদ সদস্য বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বানিয়াচং উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নে অবস্থিত নাগুড়া ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের এরিয়ার নিজস্ব জমিও খাস জমিকে কাজে লাগিয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার প্রস্তাব রেখেছিলেন। কিন্তু বিদ্যমান আইনে হবিগঞ্জ সদর উপজেলায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কথাটি সংযুক্ত করে আইন পাশ করার কারণে বানিয়াচংয়ের ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের সবুজ চত্বর ও খাস জমি কাজে লাগানোর সুযোগ থাকছে না।

 

ছবি- সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত জেলার সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ।

ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের এরিয়ায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন সহজতর হত এবং কম সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা যেত গবেষণাগারের অবকাঠামোগত সুবিধা কাজে লাগিয়ে। বিকল্প স্থানে হলে ভূমি অধিগ্রহণ ও প্রায় ২ থেকে ৩ শত একর ভূমি সহজলভ্য হবে না বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বিদ্যমান আইনটি সংশোধন কিংবা পরিমার্জন করতে হলে এখন একমাত্র প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বিশেষ সুবিবেচনা প্রয়োজন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলার কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গনমাধ্যমকর্মীগণ। এসময় উপস্থিত ছিলেন বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা তজুমুল হক চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক আমীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তারসহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অঙ্গও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।