ঢাকা ০১:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বানিয়াচংয়ে মোবাইল কোর্টে ৩ ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা Logo বানিয়াচংয়ে স্কুল ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার Logo এমপি মজিদ খানের মধ্যস্থতায় বানিয়াচং সৈদারটুলা ছান্দের ২ গ্রুপের দ্বন্দ্ব নিরসন Logo মিশর আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থান পাওয়ায় মুফতি হাফিজুল হককে সংবর্ধনা প্রদান Logo আজমিরীগঞ্জে নিত্যপণ্যের মূল্য চড়া: ক্রেতাদের নাভিশ্বাস Logo একজন কর্মবীর সফল এমপি আব্দুল মজিদ খান Logo বানিয়াচংয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পদ্মাসন সিংহ’কে বিদায় সংবর্ধনা Logo জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী মনজুর চৌধুরী Logo বানিয়াচংয়ে ইফা শিক্ষকদের নিয়ে ক্লাস্টার ট্রেনিং অনুষ্ঠিত Logo আজমিরীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ২০লিটার চোলাই মদ জব্দ : আটক-১

সামিয়া রহমান: এদেশে নষ্টরাই টিকে থাকে, তারাই ধ্বংস করে সব কিছু

  • তরঙ্গ ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:০১:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

সামিয়া রহমান: একটি চ্যানেলের কর্ণধার, পুরোপুরি কর্ণধার হবার যোগ্যতা তার হয়নি। সম্ভবত সিএনই লেভেলেই আছেন। তিনি কাল আবার বাবার স্ট্যাটাস দেখে লিখলেন, এতোদিন দেখেছি চোরের মায়ের বড় গলা, এখন দেখছি চোরের বাপেরও বড় গলা। বয়োবৃদ্ধদের সম্পর্কে যাদের বিন্দুমাত্র সম্মানবোধ নেই, অবশ্য সম্মানবোধের শিক্ষাটা আসে পরিবার থেকে। তার হয়তো সেই সুযোগই ছিল না। .. কিন্তু আমার তো মনে হয়, বাক্যটা এমন হওয়া উচিত ছিল এতোদিন শুনেছি চোরের মায়ের বড় গলা, কিন্তু চোরের স্বামীর এতো বড় গলা হলো কি করে? তার স্ত্রী বাংলাদেশের সকল চ্যানেলে চাকরির জন্য সুপারিশ ধর্ণা ধরে ধরে যখন চরম ব্যর্থ, ফাউ ফাউ কাজে দিন গুজরান করে, তখন আমার কাছে চাকরির সুপারিশ করছিল। তখন আমিই তাকে গাজী টিভির মুস্তাফিজুর রহমানের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম। জোর করে তাকে চাকরি দিয়েছিলাম। তার বিরুদ্ধেই আমার বিভাগের তিন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা চরম আন্দোলন করেছিল- কি?

সে নাকি শিক্ষক হিসেবে পড়াতেই পারে না। শিক্ষার্থীদের কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া তো দূরের কথা , পড়াতেই নাকি পারেন না। অধ্যাপক গোলাম রহমান তখন চেয়ারম্যান ছিলেন। সমাধানের জন্য সকল শিক্ষার্থীদের লেকচার থিয়েটারের এক সাইডে আর আর এক সাইডে সকল শিক্ষকদের বসানো হল। শিক্ষার্থীরা ২ ঘন্টা যাবত ঐ নারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে যে গাল মন্দ করলেন ( যিনি বর্তমানে আমার পূর্বের গণমাধ্যম কর্মরত।) লজ্জায় সকল শিক্ষকের মাথা কাটা গিয়েছিল। ঐ মহিলা শিক্ষককে দুই ব্যাচ পড়ানোর ক্ষমতা থেকে সাসপেন্ড করে রাখা হয়েছিল। বিশেষত তার ইংরেজি ‍ও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে দুর্বলতার জন্য। অকৃতজ্ঞ তো দুনিয়ার অনেক মানুষই হয় কিন্তু এখন দেখছি কৃতঘ্নদের।

দেখলাম বলা ভুল, তিনি তার সাদা মুখোশের আড়ালে সেটি অনেক আগেই দেখিয়েছেন। বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসকে বহুবার বলেছেন সামিয়া রহমান মরে না কেন? —– আমি মরি না বাঁচি, তোমাদের মতো কীট পতঙ্গের কারণে মরবো না। যদি মরি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মরবো। যে অন্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন সকল প্রমান আমার পক্ষে থাকার পরও গায়ের জোরে সিদ্ধান্ত চাপাচ্ছেন। এতোদিন এতো মিডিয়াকে ডেকে বক্তব্য দিচ্ছেন, কিন্তু যখনই ডক্যুমেন্ট ধরে প্রশ্ন করা হচ্ছে সব্বাই বেমালুম এড়িয়ে যাচ্ছেন বিধা দ্বিধায়। অস্বীকার করছেন সব কিছু। এদেশেতে আসলে সবে]ই সম্ভব হয়। নষ্টরাই টিকে থাকে। তারাই ধ্বংস করে সব কিছু। ফেসবুক থেকে

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বানিয়াচংয়ে মোবাইল কোর্টে ৩ ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা

সামিয়া রহমান: এদেশে নষ্টরাই টিকে থাকে, তারাই ধ্বংস করে সব কিছু

আপডেট সময় ০৪:০১:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সামিয়া রহমান: একটি চ্যানেলের কর্ণধার, পুরোপুরি কর্ণধার হবার যোগ্যতা তার হয়নি। সম্ভবত সিএনই লেভেলেই আছেন। তিনি কাল আবার বাবার স্ট্যাটাস দেখে লিখলেন, এতোদিন দেখেছি চোরের মায়ের বড় গলা, এখন দেখছি চোরের বাপেরও বড় গলা। বয়োবৃদ্ধদের সম্পর্কে যাদের বিন্দুমাত্র সম্মানবোধ নেই, অবশ্য সম্মানবোধের শিক্ষাটা আসে পরিবার থেকে। তার হয়তো সেই সুযোগই ছিল না। .. কিন্তু আমার তো মনে হয়, বাক্যটা এমন হওয়া উচিত ছিল এতোদিন শুনেছি চোরের মায়ের বড় গলা, কিন্তু চোরের স্বামীর এতো বড় গলা হলো কি করে? তার স্ত্রী বাংলাদেশের সকল চ্যানেলে চাকরির জন্য সুপারিশ ধর্ণা ধরে ধরে যখন চরম ব্যর্থ, ফাউ ফাউ কাজে দিন গুজরান করে, তখন আমার কাছে চাকরির সুপারিশ করছিল। তখন আমিই তাকে গাজী টিভির মুস্তাফিজুর রহমানের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম। জোর করে তাকে চাকরি দিয়েছিলাম। তার বিরুদ্ধেই আমার বিভাগের তিন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা চরম আন্দোলন করেছিল- কি?

সে নাকি শিক্ষক হিসেবে পড়াতেই পারে না। শিক্ষার্থীদের কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া তো দূরের কথা , পড়াতেই নাকি পারেন না। অধ্যাপক গোলাম রহমান তখন চেয়ারম্যান ছিলেন। সমাধানের জন্য সকল শিক্ষার্থীদের লেকচার থিয়েটারের এক সাইডে আর আর এক সাইডে সকল শিক্ষকদের বসানো হল। শিক্ষার্থীরা ২ ঘন্টা যাবত ঐ নারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে যে গাল মন্দ করলেন ( যিনি বর্তমানে আমার পূর্বের গণমাধ্যম কর্মরত।) লজ্জায় সকল শিক্ষকের মাথা কাটা গিয়েছিল। ঐ মহিলা শিক্ষককে দুই ব্যাচ পড়ানোর ক্ষমতা থেকে সাসপেন্ড করে রাখা হয়েছিল। বিশেষত তার ইংরেজি ‍ও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে দুর্বলতার জন্য। অকৃতজ্ঞ তো দুনিয়ার অনেক মানুষই হয় কিন্তু এখন দেখছি কৃতঘ্নদের।

দেখলাম বলা ভুল, তিনি তার সাদা মুখোশের আড়ালে সেটি অনেক আগেই দেখিয়েছেন। বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসকে বহুবার বলেছেন সামিয়া রহমান মরে না কেন? —– আমি মরি না বাঁচি, তোমাদের মতো কীট পতঙ্গের কারণে মরবো না। যদি মরি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মরবো। যে অন্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন সকল প্রমান আমার পক্ষে থাকার পরও গায়ের জোরে সিদ্ধান্ত চাপাচ্ছেন। এতোদিন এতো মিডিয়াকে ডেকে বক্তব্য দিচ্ছেন, কিন্তু যখনই ডক্যুমেন্ট ধরে প্রশ্ন করা হচ্ছে সব্বাই বেমালুম এড়িয়ে যাচ্ছেন বিধা দ্বিধায়। অস্বীকার করছেন সব কিছু। এদেশেতে আসলে সবে]ই সম্ভব হয়। নষ্টরাই টিকে থাকে। তারাই ধ্বংস করে সব কিছু। ফেসবুক থেকে