অভিযোগের পর সরজমিনে তহশিলদার গেলেও ওই সরকারি পুকুর থেকে মাটি উত্তোলন বন্ধ করা হচ্ছে না। বরং আরও বেশী শ্রমিক নিয়োগ করে রাতারাতি পুকুর খনন করে চার পাড় ভরাট করে এলাকার হাজারো মানুষের বাড়িঘরের পানি নিস্কাসনের পথ বন্ধ করে দিচ্ছে সে। ফলে চরম ক্ষুব্দ এলাকাবাসী।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আমিরখানী মৌজার হাল জে.এল. নং ১১৪, খতিয়ান নং ১ ও সাবেক দাগ ৫১৫, হালে ৫০৩ দাগের ৩৬ শতকের সরকারি পুকুরটি এলাকার একটি মৎস্যজীবি সমিতি সরকার থেকে লীজ গ্রহণ করে। তারা পুকুরটি আবুসালেককে বেআইনিভাবে সাবলিজ প্রদান করে। ওই পুকুরের পাশে এক ব্যক্তির মালিকানা একটি পুকুর রয়েছে।
সম্প্রতি আবুসালেক কৌশলে পুকুর ২টির মধ্যখানে বাধ কেটে সরকারি ও মালিকানা পুকুর একাকার করে ফেলেছে। শুধু তাই নয় সরকারি পুকুর থেকে শতজন শ্রমিক নিয়োগ করে ২টি পুকুরকে একটি পুকুরে রূপান্তরিত করে মাটি উত্তোলন করছে। ফলে সরকারি সম্পত্বি বেদখলের পাশাপাশি পুকুরের পাশে একটি মিনি কালভার্ট (এলাকাবাসীর পানি নিস্কাসনের রাস্তা) এর মুখ বন্ধ হয়ে পড়েছে। এতে এলাকার জনসাধারণ পড়েছেন চরম ভোগান্তির মুখে।