ঢাকা ১০:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ১৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ‘বানিয়াচং ইসলামি নাগরিক ফোরাম’র নির্বাহী কমিটির সভা Logo বানিয়াচং মডেল প্রেসক্লাবের সাধারণ পরিষদের সভা Logo এমপি মজিদ খান ফুটসাল ফুটবল টুর্নামেন্ট এর নক আউট পর্বের খেলায় বিজয়ী সুর্যসেনা ও পপুলার-বি Logo বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে বৃক্ষ রোপনের কোন বিকল্প নেই: বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এমপি Logo এমপি মজিদ খান ফুটসাল ফুটবল টুর্নামেন্টে ১ম রাউন্ডে শরীফখানী ও টাউন বি-ক্লাব বিজয়ী Logo বানিয়াচংয়ে এমপি আব্দুল মজিদ খান ফুটসাল ফুটবল টুর্নামেন্ট এর বর্ণাঢ্য উদ্বোধন Logo আজ উদ্বোধন হচ্ছে এমপি মজিদ খান ফুটসাল ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ Logo বানিয়াচংয়ে বিষ প্রয়োগ করে মাছ নিধন : ২লাখ ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান Logo বানিয়াচংয়ে ইসলামি সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন Logo আগামীকাল বানিয়াচংয়ে আসছেন আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী

বানিয়াচংয়ে মক্রমপুর মসজিদে কিয়াম করাকে কেন্দ্র করে সুন্নি ও তাবলিগ জামাতের বিরোধ নিস্পত্তি

  • তরঙ্গ ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অগাস্ট ২০২০
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

শিব্বির আহমদ আরজু/ আক্তার হোসেন আল হাদী : বানিয়াচংয়ে মক্রমপুর গ্রামে শাহী জামে মসজিদে কিয়াম করাকে কেন্দ্র করে সুন্নী ও তাবলিগ জামাতের লোকদের মাঝে সৃষ্ট সংঘর্ষের ঘটনাটি নিস্পত্তি করা হয়েছে। শনিবার ( ২২ আগস্ট) ১১ নং মক্রমপুর ইউপি চেয়ারম্যান আহাদ মিয়ার সভাপতিত্বে ইউনিয়ন কার্যালয়ে সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিদ্ধান্ত হয়  মিলাদ মাহফিল ও কিয়াম জুমআর নামাজের পরে হবে। যারা কিয়াম করবেন না তারা নামাজ পড়ে যথারীতি প্রস্থান করবেন। এতে করে উভয় পক্ষ কোন ঝাঁমেলায় ঝড়াবে না মর্মে অঙ্গিকার করেন। সেই সাথে যাদের বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়েছে তাদের কাছে  ক্ষমা চেয়েছে অপরাধীরা।

ছবি- সালিশ বৈঠকের একাংশ।

সালিশ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ূন কবির রেজা, সুজাতপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর গোলাম মুর্শেদ, তিতু মিয়াসহ স্থানীয় আলেম-উলামা, ইউপি সদস্য এবং সুন্নি ও তাবলিগ জামাতের নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে  বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোহাম্মদ এমরান হোসেন তরঙ্গ টুয়েন্টিফোর ডট কমকে জানান, উভয় পক্ষের নেতৃবৃন্দ আর কোন ঝাঁমেলায় ঝড়াবেন না বলে সালিশ বৈঠকে অঙ্গিকার করেন। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

উল্লেখ্য,গত শুক্রবার ( ২১ আগস্ট) বানিয়াচং উপজেলার ১১ নং মক্রমপুর ইউনিয়নে মক্রমপুর শাহী মসজিদে জুমআর নামাজের আগে মিলাদ মাহফিল ও কিয়াম পড়াকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাতের বাড়ি-ঘর ভাংচুর করে সুন্নি পন্থিরা। এঘটনা জানাজানি হলে বানিয়াচংয়ের আলেম-উলামাসহ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়।বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরান হোসেন এর সার্বিক তত্ত্ববধানে ও ইউপি চেয়ারম্যানসহ পঞ্চায়েত ব্যক্তিদের মধ্যস্থতায় সৃষ্ট বিরোধটি নিরসন করা হয়। এতে উভয় পক্ষের অনুসারীদের ক্ষোভ প্রশমিত হয়েছে। থানার এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সচেতন মহল।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

‘বানিয়াচং ইসলামি নাগরিক ফোরাম’র নির্বাহী কমিটির সভা

বানিয়াচংয়ে মক্রমপুর মসজিদে কিয়াম করাকে কেন্দ্র করে সুন্নি ও তাবলিগ জামাতের বিরোধ নিস্পত্তি

আপডেট সময় ০৪:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অগাস্ট ২০২০

শিব্বির আহমদ আরজু/ আক্তার হোসেন আল হাদী : বানিয়াচংয়ে মক্রমপুর গ্রামে শাহী জামে মসজিদে কিয়াম করাকে কেন্দ্র করে সুন্নী ও তাবলিগ জামাতের লোকদের মাঝে সৃষ্ট সংঘর্ষের ঘটনাটি নিস্পত্তি করা হয়েছে। শনিবার ( ২২ আগস্ট) ১১ নং মক্রমপুর ইউপি চেয়ারম্যান আহাদ মিয়ার সভাপতিত্বে ইউনিয়ন কার্যালয়ে সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিদ্ধান্ত হয়  মিলাদ মাহফিল ও কিয়াম জুমআর নামাজের পরে হবে। যারা কিয়াম করবেন না তারা নামাজ পড়ে যথারীতি প্রস্থান করবেন। এতে করে উভয় পক্ষ কোন ঝাঁমেলায় ঝড়াবে না মর্মে অঙ্গিকার করেন। সেই সাথে যাদের বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়েছে তাদের কাছে  ক্ষমা চেয়েছে অপরাধীরা।

ছবি- সালিশ বৈঠকের একাংশ।

সালিশ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ূন কবির রেজা, সুজাতপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর গোলাম মুর্শেদ, তিতু মিয়াসহ স্থানীয় আলেম-উলামা, ইউপি সদস্য এবং সুন্নি ও তাবলিগ জামাতের নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে  বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোহাম্মদ এমরান হোসেন তরঙ্গ টুয়েন্টিফোর ডট কমকে জানান, উভয় পক্ষের নেতৃবৃন্দ আর কোন ঝাঁমেলায় ঝড়াবেন না বলে সালিশ বৈঠকে অঙ্গিকার করেন। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

উল্লেখ্য,গত শুক্রবার ( ২১ আগস্ট) বানিয়াচং উপজেলার ১১ নং মক্রমপুর ইউনিয়নে মক্রমপুর শাহী মসজিদে জুমআর নামাজের আগে মিলাদ মাহফিল ও কিয়াম পড়াকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাতের বাড়ি-ঘর ভাংচুর করে সুন্নি পন্থিরা। এঘটনা জানাজানি হলে বানিয়াচংয়ের আলেম-উলামাসহ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়।বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরান হোসেন এর সার্বিক তত্ত্ববধানে ও ইউপি চেয়ারম্যানসহ পঞ্চায়েত ব্যক্তিদের মধ্যস্থতায় সৃষ্ট বিরোধটি নিরসন করা হয়। এতে উভয় পক্ষের অনুসারীদের ক্ষোভ প্রশমিত হয়েছে। থানার এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সচেতন মহল।