শেখ মোহাম্মদ সেলিম :
বানিয়াচং সার্কেলে যোগদানের পরে থেকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার বিশেষ সুযোগ পেয়েছি। অনেক জলাশয় আছে, একদম সৌন্দর্যে ভরপুর। বিথঙ্গল পুলিশ ফাঁড়ি পর্যন্ত পৌঁছাতে গাড়িতে ১ ঘন্টা, ইঞ্জিন চালিত নৌকায় ১ ঘন্টা এবং পায়ে হেঁটে ১০ মিনিট। আমার ভালোই লাগে। কারণ সে জায়গায় আপনি প্রকৃতি দেখবেন প্রকৃতির মতো করেই।

আমার অফিস থেকে আজমিরীগঞ্জ থানায় যেতে ছোট বড় ব্রিজ/কালভার্ট ৩৪ টি। রাস্তাটা অসাধারণ, এসি বন্ধ করে জানালা খুলে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করি। রাস্তার দুই পাশে বিশাল জলরাশি। বাতাস আপনার প্রাণে নতুন উদ্যমের সূচনা করবে। ভালো লেখকদের অনুরোধ করছি এই দুই স্থান নিয়ে বিশাল বর্ণনা দিয়ে লেখার জন্য।
বিথঙ্গল ফাঁড়ি ও আজমিরীগঞ্জ থানায় গিয়ে দ্বী-বার্ষিক পরিদর্শন করি। ফোর্স অফিসারদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করি। করোনা পরিস্থিতিতে আমারা নিজেদের সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি জনসাধারণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। আশ্চর্যের বিষয় আমাদের প্রতিটি সদস্য নিজের সেরাটা উজাড় করে দিচ্ছে।

বিঃদ্রঃ আজমিরীগঞ্জ থানা এলাকার জলমহাল বিষয়ক দুটি দীর্ঘ দিনের বিরোধ নিয়ে শালিসের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেছি। বিট অফিসার ও স্থানীয় জনসাধারণকে ধন্যবাদ কাজটিতে সহযোগিতা করার জন্য।
ছবির কৃতিত্ব (সব সময়)- রবিন মাহাতাব।
লেখক : বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জের ( সার্কেল) এডিশনাল এসপি, হবিগঞ্জ।