ঢাকা ১০:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বানিয়াচংয়ে হবিগঞ্জ শিক্ষা-সংস্কৃতি উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৩ অনুষ্ঠিত Logo বানিয়াচং ইসলাহুল উম্মাহ পরিষদের উদ্যোগে মেধাবী ও কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ Logo হবিগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেন এমপি মজিদ খান Logo বানিয়াচং উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা Logo নৌকা মার্কার সমর্থনে বানিয়াচং দক্ষিণ যাত্রাপাশা বনমুথুরা ভূমিহীন নারী-পুরুষের মিছিল Logo বানিয়াচংয়ে সরকারি প্রণোদনার ৭ হাজার ১শ’ কৃষককে সার-বীজ প্রদান Logo বানিয়াচংয়ে ফারুক চৌধুরী মিতুর মৃত্যুতে আলহাজ্ব রেজাউল মোহিত খানের শোক Logo বর্ণাঢ্য আয়োজনে আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল কোরআন মাদ্রাসার বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত Logo এমপি আব্দুল মজিদ খানকে দলীয় নমিনেশন দেওয়ার দাবীতে বানিয়াচং ২নং ইউনিয়ন আ’লীগের সভা Logo বানিয়াচং ৫/৬নং ভূমি অফিসের তহশিলদার রেজাউল করিম স্ট্যান্ড রিলিজ

পঞ্চায়েত ব্যবস্থাপনায় অনন্য ভূমিকা রাখছেন হবিগঞ্জ-২ আসনের এমপি আব্দুল মজিদ খান

  • তরঙ্গ ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১২:২৯:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ নভেম্বর ২০২০
  • ১০৫ বার পড়া হয়েছে

শিব্বির আহমদ আরজু : আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান হবিগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি এ আসন থেকে টানা ৩ বার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড করেছেন। জাতীয় সংসদের অধিবেশন ব্যতিরেখে সময় কাটান নির্বাচনী এলাকায়। মুসলমানদের পবিত্র ঈদ, ওয়াজ মাহফিল, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা, দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও যে কোন অসুস্থ মানুষ, জানাযা এবং জটিল সব পঞ্চায়েতে স্ব-শরীরে যিনি উপস্থিত থাকেন তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সিদ্ধান্ত প্রস্তাবক সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান এমপি।এতে এ সাংসদের নেই কোন ক্লান্তি বা অবসাদ। দিব্যি খোলা থাকে এ সাংসদের বাসা। কাকডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত অবধি এ অঞ্চলের মানুষের সুখ-দু:খ শুনেন তিনি। করে দেন অনেক জটিল বিষয়ের সমাধান।

 

ছবি- সেচ প্রকল্প নিয়ে সালিশ বৈঠকে এমপি আব্দুল মজিদ খান।

সংসদ সদস্য হওয়ার আগে হবিগঞ্জ বারে দীর্ঘদিন যাবত খুব সুনামের সাথে আইন পেশায় নিযুক্ত ছিলেন। এতে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। তেমনিভাবে আইনজীবীদের নেতা হিসেবেও ছিলেন জনপ্রিয়।পাশাপাশি ছিলেন একজন কর্মী বান্ধব রাজনীতিক।সংসদ সদস্য হয়ে বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জে শিক্ষা,স্বাস্থ্য, ব্রীজ-কালভার্টও সড়ক যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক উন্নতি সাধন করেছেন তিনি।একাগ্রচিত্তে সমন্বিত দীর্ঘ পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ করার ফলশ্রুতিতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে হাওর এলাকা নামে খ্যাত এ ২ উপজেলায়। শুধু উন্নয়ন করেই বসে থাকেননি তিনি।হাওরাঞ্চল এলাকা হিসেবে বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য দাঙ্গার প্রবণতা ছিল খুব বেশি। ঠুনকো বিষয়কে কেন্দ্র করে দেশীয় অস্ত্রে সু-সজ্জিত হয়ে রক্তের হোলিখেলায় মেতে থাকতো এদত অঞ্চলের মানুষ। যা দেশ এবং বহির্বিশ্বেও এর জন্য এর একটি বড় আকারের বদনাম ছিল। উন্নয়নের সাথে সাথে সরকারি এবং বেসরকারি প্রত্যেক প্রোগ্রামে গ্রাম্য দাঙ্গার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। দাঙ্গা নিরোধে প্রশাসনও ছিল খুব তৎপর।

 

ছবি- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে একান্ত কথা বলছেন এমপি আব্দুল মজিদ খান।

এমনকি শিক্ষাঙ্গণে গিয়েও তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে গ্রাম্য দাঙ্গার কু-ফল সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন তিনি।শুধু বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে তিনি বসে থাকেননি। যে কোন জটিল এবং কঠিন পঞ্চায়েতে হাওরের মেঠাপথ অতিক্রম করে দূর্গম গ্রামে গিয়ে সৃষ্ট বিরোধ স্থায়ীভাবে সমাধান করে দিচ্ছেন তিনি।এতে উভয় পক্ষ যারপনাই খুশি।এমনিভাবে শুক্রবার (২০ নভেম্বর) বানিয়াচং উপজেলাধীন সোনাকান্দি সেচ প্রকল্পের অধীনে ১৩০০ কেদার বোর জমি নিয়ে এলাকার ২ পক্ষের মধ্যে বিরোধটি নিস্পত্তি করে দেন তিনি। সৃষ্ট বিরোধ নিস্পত্তি করে দেওয়াতে যেমনিভাবে হ্রাস পাচ্ছে হামলা-মামলা, তেমনিভাবে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় থেকে রক্ষা পাচ্ছেন এলাকাবাসী। ফলে একজন সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবং সংসদ সদস্য হয়েও শান্তি বজায় রাখার লক্ষে পঞ্চায়েত ব্যবস্থার মাধ্যমে একের পর এক সৃষ্ট বিরোধ নিস্পত্তি করে দিয়ে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। এতে মুগ্ধ হাওর এলাকা নামে খ্যাত হবিগঞ্জ-২ আসনের জনগণ।

 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

বানিয়াচংয়ে হবিগঞ্জ শিক্ষা-সংস্কৃতি উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৩ অনুষ্ঠিত

পঞ্চায়েত ব্যবস্থাপনায় অনন্য ভূমিকা রাখছেন হবিগঞ্জ-২ আসনের এমপি আব্দুল মজিদ খান

আপডেট সময় ১২:২৯:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ নভেম্বর ২০২০

শিব্বির আহমদ আরজু : আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান হবিগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি এ আসন থেকে টানা ৩ বার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড করেছেন। জাতীয় সংসদের অধিবেশন ব্যতিরেখে সময় কাটান নির্বাচনী এলাকায়। মুসলমানদের পবিত্র ঈদ, ওয়াজ মাহফিল, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা, দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও যে কোন অসুস্থ মানুষ, জানাযা এবং জটিল সব পঞ্চায়েতে স্ব-শরীরে যিনি উপস্থিত থাকেন তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সিদ্ধান্ত প্রস্তাবক সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান এমপি।এতে এ সাংসদের নেই কোন ক্লান্তি বা অবসাদ। দিব্যি খোলা থাকে এ সাংসদের বাসা। কাকডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত অবধি এ অঞ্চলের মানুষের সুখ-দু:খ শুনেন তিনি। করে দেন অনেক জটিল বিষয়ের সমাধান।

 

ছবি- সেচ প্রকল্প নিয়ে সালিশ বৈঠকে এমপি আব্দুল মজিদ খান।

সংসদ সদস্য হওয়ার আগে হবিগঞ্জ বারে দীর্ঘদিন যাবত খুব সুনামের সাথে আইন পেশায় নিযুক্ত ছিলেন। এতে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। তেমনিভাবে আইনজীবীদের নেতা হিসেবেও ছিলেন জনপ্রিয়।পাশাপাশি ছিলেন একজন কর্মী বান্ধব রাজনীতিক।সংসদ সদস্য হয়ে বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জে শিক্ষা,স্বাস্থ্য, ব্রীজ-কালভার্টও সড়ক যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক উন্নতি সাধন করেছেন তিনি।একাগ্রচিত্তে সমন্বিত দীর্ঘ পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ করার ফলশ্রুতিতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে হাওর এলাকা নামে খ্যাত এ ২ উপজেলায়। শুধু উন্নয়ন করেই বসে থাকেননি তিনি।হাওরাঞ্চল এলাকা হিসেবে বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য দাঙ্গার প্রবণতা ছিল খুব বেশি। ঠুনকো বিষয়কে কেন্দ্র করে দেশীয় অস্ত্রে সু-সজ্জিত হয়ে রক্তের হোলিখেলায় মেতে থাকতো এদত অঞ্চলের মানুষ। যা দেশ এবং বহির্বিশ্বেও এর জন্য এর একটি বড় আকারের বদনাম ছিল। উন্নয়নের সাথে সাথে সরকারি এবং বেসরকারি প্রত্যেক প্রোগ্রামে গ্রাম্য দাঙ্গার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। দাঙ্গা নিরোধে প্রশাসনও ছিল খুব তৎপর।

 

ছবি- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে একান্ত কথা বলছেন এমপি আব্দুল মজিদ খান।

এমনকি শিক্ষাঙ্গণে গিয়েও তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে গ্রাম্য দাঙ্গার কু-ফল সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন তিনি।শুধু বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে তিনি বসে থাকেননি। যে কোন জটিল এবং কঠিন পঞ্চায়েতে হাওরের মেঠাপথ অতিক্রম করে দূর্গম গ্রামে গিয়ে সৃষ্ট বিরোধ স্থায়ীভাবে সমাধান করে দিচ্ছেন তিনি।এতে উভয় পক্ষ যারপনাই খুশি।এমনিভাবে শুক্রবার (২০ নভেম্বর) বানিয়াচং উপজেলাধীন সোনাকান্দি সেচ প্রকল্পের অধীনে ১৩০০ কেদার বোর জমি নিয়ে এলাকার ২ পক্ষের মধ্যে বিরোধটি নিস্পত্তি করে দেন তিনি। সৃষ্ট বিরোধ নিস্পত্তি করে দেওয়াতে যেমনিভাবে হ্রাস পাচ্ছে হামলা-মামলা, তেমনিভাবে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় থেকে রক্ষা পাচ্ছেন এলাকাবাসী। ফলে একজন সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবং সংসদ সদস্য হয়েও শান্তি বজায় রাখার লক্ষে পঞ্চায়েত ব্যবস্থার মাধ্যমে একের পর এক সৃষ্ট বিরোধ নিস্পত্তি করে দিয়ে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। এতে মুগ্ধ হাওর এলাকা নামে খ্যাত হবিগঞ্জ-২ আসনের জনগণ।