ঢাকা ০১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বানিয়াচংয়ে মোবাইল কোর্টে ৩ ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা Logo বানিয়াচংয়ে স্কুল ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার Logo এমপি মজিদ খানের মধ্যস্থতায় বানিয়াচং সৈদারটুলা ছান্দের ২ গ্রুপের দ্বন্দ্ব নিরসন Logo মিশর আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থান পাওয়ায় মুফতি হাফিজুল হককে সংবর্ধনা প্রদান Logo আজমিরীগঞ্জে নিত্যপণ্যের মূল্য চড়া: ক্রেতাদের নাভিশ্বাস Logo একজন কর্মবীর সফল এমপি আব্দুল মজিদ খান Logo বানিয়াচংয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পদ্মাসন সিংহ’কে বিদায় সংবর্ধনা Logo জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী মনজুর চৌধুরী Logo বানিয়াচংয়ে ইফা শিক্ষকদের নিয়ে ক্লাস্টার ট্রেনিং অনুষ্ঠিত Logo আজমিরীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ২০লিটার চোলাই মদ জব্দ : আটক-১

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখছেন উপজেলা চেয়ারম্যান কাশেম চৌধুরী

  • তরঙ্গ ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১২:১২:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মার্চ ২০২১
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। এর আগে ২ বারের সফল ইউপি চেয়ারম্যান, ত্যাগী ও অদম্য সাহসী সফল এক ছাত্রলীগ নেতা। বেড়ে উঠেছেন এক রাজনৈতিক পরিবার থেকে এবং লেখাপড়া করেছেন শহরে। পিতৃ বিয়োগের পর ১ম বার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১০ নং সুবিদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২য় বার বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পরাজিত করে তিনি পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

এর পর থেকে উন্নয়ন এবং নানান কাজের মাধ্যমে সকল ধর্ম-বর্ণ, গোত্রের মানুষকে তিনি আপন করে নিয়েছেন। কী রাত, কী সকাল সব সময় তিনি প্রাণ উজাড় করে জনমানুষের কাজ করেছেন। ফলশ্রুতিতে বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি বিজয়ী হন। উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর পরই কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের সময় নিজেকে সপে দিয়েছিলেন মানুষের জন্য। জন মানুষকে কোভিড-১৯ সম্পর্কে সচেতন, অসহায় দরিদ্র মানুষের দোরগড়ায় খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিতে পালন করেছেন এক যুগান্তকারি পদক্ষেপ। এ কার্যক্রম চলে প্রায় ৩/৪ মাস। এরপর বন্যা। বন্যার সময়ও অনুরূপভাবে পালন করেছেন স্বীয় দায়িত্ব।

 

ছবি-পঞ্চায়েতে সভাপতিত্ব করছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম চৌধুরী।

এ ছাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী। সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান’র দিক নির্দেশনায় উপজেলার পিছিয়ে পড়া শিক্ষা, গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধ এবং স্বীয় অর্পিত দায়িত পালনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। বর্তমানে উপজেলার সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে গোষ্টিগত গ্রাম্য দাঙ্গা। সেই গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধে আন্তরিকভাবে সাথে কাজ করে যাওয়ায় সকল শ্রেণিপেশার মানুষ ইতিবাচকভাবে দেখছেন। এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা সদরের প্রথমরেখ গ্রামের বিদেশ ফেরত আব্দুল করিম তরঙ্গ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, একজন জনৈক ব্যক্তি আমাকে প্রবাসে নিতে গিয়ে অনেক টাকা ক্ষতিগ্রস্ত করেছিলেন।

এ বিষয়য়ে অনেকের কাছে গিয়েছি, কেউ আমাকে পাত্তা দেয়নি। বরং ওই দালালের কাছ থেকে বিভিন্ন উপটৌকন নিয়েছেন। অবশেষে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী সাহেবের কাছে গিয়ে বিচার প্রার্থী হওয়ার পর আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। পরে শুনেছি অনেক লোক নিযুক্ত করেছিল ওই দালাল আমাকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করতে। কিন্তু তাদের পাত্তা দেননি উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব। ফলশ্রুতিতে আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। মহান আল্লাহ চেয়ারম্যান সাহেবকে এর প্রতিদান দান করুন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বানিয়াচংয়ে মোবাইল কোর্টে ৩ ব্যবসায়ীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখছেন উপজেলা চেয়ারম্যান কাশেম চৌধুরী

আপডেট সময় ১২:১২:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। এর আগে ২ বারের সফল ইউপি চেয়ারম্যান, ত্যাগী ও অদম্য সাহসী সফল এক ছাত্রলীগ নেতা। বেড়ে উঠেছেন এক রাজনৈতিক পরিবার থেকে এবং লেখাপড়া করেছেন শহরে। পিতৃ বিয়োগের পর ১ম বার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১০ নং সুবিদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২য় বার বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পরাজিত করে তিনি পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

এর পর থেকে উন্নয়ন এবং নানান কাজের মাধ্যমে সকল ধর্ম-বর্ণ, গোত্রের মানুষকে তিনি আপন করে নিয়েছেন। কী রাত, কী সকাল সব সময় তিনি প্রাণ উজাড় করে জনমানুষের কাজ করেছেন। ফলশ্রুতিতে বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি বিজয়ী হন। উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর পরই কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের সময় নিজেকে সপে দিয়েছিলেন মানুষের জন্য। জন মানুষকে কোভিড-১৯ সম্পর্কে সচেতন, অসহায় দরিদ্র মানুষের দোরগড়ায় খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিতে পালন করেছেন এক যুগান্তকারি পদক্ষেপ। এ কার্যক্রম চলে প্রায় ৩/৪ মাস। এরপর বন্যা। বন্যার সময়ও অনুরূপভাবে পালন করেছেন স্বীয় দায়িত্ব।

 

ছবি-পঞ্চায়েতে সভাপতিত্ব করছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম চৌধুরী।

এ ছাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী। সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান’র দিক নির্দেশনায় উপজেলার পিছিয়ে পড়া শিক্ষা, গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধ এবং স্বীয় অর্পিত দায়িত পালনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। বর্তমানে উপজেলার সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে গোষ্টিগত গ্রাম্য দাঙ্গা। সেই গ্রাম্য দাঙ্গা নিরোধে আন্তরিকভাবে সাথে কাজ করে যাওয়ায় সকল শ্রেণিপেশার মানুষ ইতিবাচকভাবে দেখছেন। এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা সদরের প্রথমরেখ গ্রামের বিদেশ ফেরত আব্দুল করিম তরঙ্গ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, একজন জনৈক ব্যক্তি আমাকে প্রবাসে নিতে গিয়ে অনেক টাকা ক্ষতিগ্রস্ত করেছিলেন।

এ বিষয়য়ে অনেকের কাছে গিয়েছি, কেউ আমাকে পাত্তা দেয়নি। বরং ওই দালালের কাছ থেকে বিভিন্ন উপটৌকন নিয়েছেন। অবশেষে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী সাহেবের কাছে গিয়ে বিচার প্রার্থী হওয়ার পর আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। পরে শুনেছি অনেক লোক নিযুক্ত করেছিল ওই দালাল আমাকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করতে। কিন্তু তাদের পাত্তা দেননি উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব। ফলশ্রুতিতে আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। মহান আল্লাহ চেয়ারম্যান সাহেবকে এর প্রতিদান দান করুন।