আবুল কালাম আজাদ, যুক্তরাজ্য থেকে : সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী আপু একজন সাদা মনের মানুষ। ৩৬০ আউলিয়ার পূণ্যভূমি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর আমাদের বৃহত্তর সিলেট। সৌন্দর্য আর প্রকৃতির মাধুর্য এই দুই মিলে যখন তৈরী হয় এক অপরূপ মিশ্রন,তখন তার দর্শনে বেঁচে থাকার ইচ্ছে হয়ে ওঠে আরেকটু প্রবল।প্রকৃতির এই অপরূপ সৃষ্টির অন্যতম একটি জেলা আমাদের হবিগঞ্জ জেলা। আর হবিগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন সাবেক মহিলা সংরক্ষিত আসনের এম পি কেয়া চৌধুরী। আজ সমাজে ভালো কাজের মানুষের বড় অভাব হয়ে উঠেছে।দিনের পর দিন নি:স্বার্থ ভাবে মানুষের জন্য কাজ করে যাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে এমন খুব কম মানুষই এগিয়ে আসে।আবার কেউ কেউ আছেন যারা নাকি কাজ দিয়েই জয় করতে চান সবকিছু। কাজই যেন এক আরাধনা তাদের কাছে।মানুষের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা বিলিয়ে দেবার মাঝে আশিক তৃপ্তি অনুভব করেন তাদের মধ্যে অন্যতম Amatul kibria Keya Chowdhury।

যিনি শুধু কাজ করে যেতে চান মানুষ আর সমাজের কল্যাণে।যিনি নিজের কাজের যোগ্যতা দিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন শত সহস্ত্র মানুষের অন্তরে।আমার দেখা সাধারণ মানুষের সাথে চলাফেরা করতে পছন্দ করেন।গরিব মানুষের সুখে-দু:খে এগিয়ে আসেন।গরিবদের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে নিজেকে তৈরি করেছেন নতুন আঈিকে।যুব সমাজকে ভালো কাজের অনুপ্রেরণার যোগান দেন।কয়েক বছর আগে আপা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন “হবিগঞ্জ জেলাবাসীর সুখে-দু:খে পাশে থাকতে পারি এটাই আমার কাম্য”।তাই তিনি আমাদের হবিগঞ্জ জেলাবাসীর গর্ব। আমি কয়েক বছর আগে তাঁর বাসভবনে গিয়েছিলাম।গিয়ে দেখলাম অনেক মুরুব্বী চাচারা বসে আছেন,তারা বের হয়ে আসার পরে তাদের জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে,চাচারা তিনি (এম পি কেয়া চৌধুরী) কেমন মানুষ? চাচারা সবাই এক বাক্যে বললেন তিনি (এম পি কেয়া চৌধরী) সাদা মনের মানুষ। এক মুক্তিযোদ্ধা চাচা বললেন, তিনি (এম পি কেয়া চৌধরী)” সহজ সরল মানুষ। যার নাই কোন হিংসা, সে হলো আমাদের কেয়া মা মনি”।তাই আমি এ মহান ভালো মানুষটির উজ্জল ভবিষ্যৎ কামনা করি ও জন্মদিনে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
লেখক : আবুল কালাম আজাদ, বিশেষ প্রতিনিধি, তরঙ্গ টুয়েন্টিফোর ডটকম, যুক্তরাজ্য ।