নিজস্ব প্রতিবেদক : হাওর বাওর আর শষ্য ভাণ্ডারের এলাকা নামে খ্যাত বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ আজ ২০২০ সালে এসে উন্নয়নের রোড মডেল হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
২ উপজেলায় অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন আধুনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, অনেক গুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিও ভুক্ত হয়েছে। গ্রামে গ্রামে রাস্তা-ঘাট ব্রীজ কালভার্ট নির্মাণ বিদ্যুতায়নসহ বিদ্যালয়বিহীন এলাকায় আধুনিক মডেল বিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে । যার ফলে অবহেলিত এলাকার মানুষ এখন শহরের সাথে তাল মিলিয়ে নাগরিক সুবিধা ভোগ করতে পারছেন ।
বিগত ১২ বছরের ব্যবধানে উন্নয়নের জলধারায় আধুনিক সুবিধা সম্বলিত এলাকা হিসেবে গড়ে উঠেছে বানিয়াচং- আজমিরীগঞ্জ উপজেলা। আর তা সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার গণতন্ত্রের মানষকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহাস্পদ হাওড় পুত্র আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খান এমপি এর কারণে।
তিনি প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্থ হয়ে অবহেলিত এলাকার প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে পেরেছিলেন বলেই আজ বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে এবং উন্নয়নের ম্যারাথন দৌঁড়টি অদ্যাবধি চলমান। শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি খোঁজ খবর নিতে চলে আসেন নিজ নির্বাচনী এলাকায়, কোথায় কি ধরণের উন্নয়নমূলক কাজ করার সুযোগ আছে ? তা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনের কাছ থেকে জেনে উন্নয়নমূলক প্রকল্প হাতে নেন।
বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জবাসী মনে করেন এমপি আব্দুল মজিদ খান এর হাত ধরে ভাটি-বাংলা এগিয়ে যাবে দূর- বহু দূর। সমৃদ্ধ হবে মুজিব আদর্শের রাজনীতি। তিনি দলীয় নেতাকর্মীসহ যে কোন মানুষের দুঃসময়ে বুক চিতিয়ে পাশে দাঁড়াচ্ছেন। সংসদে যোগদানের ক্ষেত্রে কিছুদিন ঢাকায় অবস্থান করলেও সংসদের কার্যক্রম শেষ হলে যথারীতি চলেন আসেন আপন ভুবন নির্বাচনী এলাকায়। অবিরাম ছুটে চলেন হাওড় অধ্যূষিত নিজ নির্বাচনী মানুষের সময়ে-দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াতে। অবলীলায় যোগদেন এ ২ উপজেলার বিবাহনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিকনুষ্ঠান, বিবদমান সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে পঞ্চায়েতসহ জানাযার নামাজে। দিন-রাত খোলা থাকে নিজ বাসভবনসহ মুঠোফোন। এভাবেই ১২টি বছর যাবত স্বীয় কমিটমেন্ট পালন করে যাচ্ছেন আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান এমপি।
প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস কোভিট-১৯ থেকে এ ২ উপজেলার মানুষকে সচেতন করতে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবিরাম ছুটে চলা, অসহায়-দরিদ্র নারী-পুরুষদের মাঝে সুষ্ঠুভাবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনসহ অসহায়-দরিদ্র আলেমদের মাঝে খাদ্য সামগ্রীও নগদ টাকা তুলে দেন তিনি। যা গণমাধ্যমের নজরে এসেছে।