ইমরান আহমেদ, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে : দক্ষিণ আফ্রিকা যুবলীগ ও হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী তথ্যপ্রযুক্তিলীগের যুগ্ম সম্পাদক, মুজিব আদর্শের একজন সাহসী মেধাবী কলম সৈনিক আবুল কালাম আজাদ ভাই। আজকে তাঁর “শুভ জন্মদিন”। আজকের এই দিনে বাবা মায়ের কোল আলো করেন তিনি। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা পৃথিবীতে আসে তাদের চারপাশের সব কিছুকে আলোকিত করতে। তাদের সরব উপস্থিতি সবাইকে আনন্দ- উৎসবে মাতিয়ে রাখে। পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধনে বেঁধে রাখে তারা আশপাশের মানুষ গুলোকে।
পঙ্কিলতা যাদের কখনো স্পর্শ করে না, তাদের মন হয়না কভু কলুষিত। নিষ্পাপতাই যাদের প্রধান শক্তি, ঠিক সে রকম একজন অতি সাধারণের মাঝে আপন আলোয় উদ্ভাসিত অসাধারণ ব্যক্তিত্ব “আবুল কালাম আজাদ।দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থানকালে আওয়ামী যুবলীগ পরিবারের সবাই তাকে অন্যতম একজন অভিভাবক হিসেবেই মনে করতেন। মুজিব আদর্শ বুকে ধারণ করে তিনি সবসময় কলম যুদ্ধে অগ্রনায়ক ছিলেন। তিনি কখনো অপরাজনীতিকে প্রশ্রয় দেননি। চর্চা হতো সুস্থ কার্যক্রম।
তরুণ যুবলীগ নেতা সঠিক আদর্শ চর্চা, দিক নির্দেশনা এবং পরিচ্ছন্ন রাজনীতির ধারক হিসাবে কাজ করে গেছেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। উনার অনুসারী হয়ে দক্ষিন আফ্রিকায় অনেকই নেতা হয়েছে যারা আজ মুজিব আদর্শ এর সত্যিকারের সৈনিক হয়ে কাজ করছে। সামাজিক কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করা তার নেশায় পরিণত হয়ে গেছে। পারিবারিক শিক্ষায় তিনি মানবতার অগ্রদুতে পরিনত হয়ে উঠেছেন। ছোট থেকেই দেখে দেখে বড় হয়েছেন বাপ -চাচাদের মানব কল্যানে নিজেদের উজার করে দেবার চিত্র দেখে।
তাই তিনি সর্বদা গরীব দুঃখী ও মেহনতি মানুষের কথা ভাবেন । তাদের উপকার করার কথা ভাবেন। আজ তার জন্মদিনে ভক্ত, অনুসারী ও নেতা কর্মীরা ভালোবাসা ও শুভেচ্ছায় তাকে সিক্ত করতে শুরু করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তার জন্মদিনে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতা কর্মীরা বলছেন, তিনি শুধু একজন নেতা ই নন, তিনি ছিলেন আমাদের কারো কাছে বড় ভাই, কার ও কাছে আদরের ছোট ভাই তুল্য। জন্মদিনে সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আবুল কালাম আজাদ ভাই বর্তমানে ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন।